নারায়ণগঞ্জ বাণী২৪.কমঃ ২৪ অক্টোবর,২০২০ খ্রি., আল্লাহ পাকের কুদরত দেখে অবাক বিজ্ঞানীরা ! বাদশাহ খালেদের শাসনামলে ষাটের দশকে আধুনিক যন্ত্রপাতির দিয়ে জম জম কুপটি পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
পরিষ্কারের কাজটি তত্বাবধান করে ছিলেন প্রকৌশলী “ইয়াহইয়া কোশক” তাঁর প্রদত্ত বিবরণ থেকে জানা যায়, বড় ধরনের কয়েকটি পাথরের তলদেশ থেকে প্রবল বেগে পানি উৎসারিত হচ্ছে।
সবচাইতে বড় পাথরের উপর স্পষ্ট আরবী হরফে “বিসমিল্লাহ্” কথাটি উৎকলিত রয়েছে।
রাসুলুল্লাহর (সাঃ) এর দাদা আবদুল মুত্তালিব-এর সময় কূপের গভীরতা ছিল মাত্র ১৪ ফুট। খলিফা মামুনুর রশীদের আমলে পুনরায় খনন করা হয় এই জম জম কূপ।
এ সময় পানির নিঃসরণ খুব বেড়ে গিয়েছিল। এমনকি কূপের বাইরে পানি উপচে পড়া শুরু করেছিল। দীর্ঘ কয়েক শতাব্দী পর সৌদি সরকার আধুনিক যন্ত্রপাতির সাহায্যে কূপটি পুনঃখনন করেন।
২৪ জন ডুবুরি কূপের তলদেশে গিয়েছিলেন তা পরীক্ষা- নিরীক্ষা করার জন্য। ডুবুরিরা দেখতে পান সেখানে রং-বেরংয়ের মাটির স্তর জমাট বেঁধে আছে।আর অবিরাম নির্গত পানিকে পরিশোধন করছে। তারা আল্লাহর এ কুদরত দেখে বিস্মিত হন। বর্তমানে জম জম কূপের গভীরতা ৫১ ফুট।
এক নজরে জম জম কূপঃ








