নারায়ণগঞ্জ বাণী২৪ঃ অনলাইন ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়ার ফাকে বাংলাদেশি যুবতীর সাথে পাকিস্থানি যুবকের প্রেমের সম্পর্ককে পারিবারিক ভাবে অনলাইনে বিয়ের মাধ্যমে পুর্ণতা দিয়েছে উভয়ের পরিবার।
২১ মে বৃহষ্পতিবার জয়পুরহাট পৌর শহরের কাশিয়াবাড়ি এরাকায় নিজ বাড়িতে বাংলাদেশের মেয়ে মুরসালিন সাবরিনার সাথে পাকিস্থানি নাগরিক মোহাম্মদ উম এর বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশি মেয়ে মুরসালিন সাবরিনা জয়পুরহাট জেলার কাশিয়াবাড়ি এলাকার ব্যাংক কর্মকর্তা মোজাফ্ফর হোসেনের মেয়ে এবং মোহম্মদ উম পাকিস্থানের পাঞ্জাব প্রদেশের সবজি ও ফল ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেনের ছেলে।
সাবরিনার পরিবারিক সুত্রে জানা যায়,ূ সাবরিনা ২০১৮ সাল থেকে আমেরিকার অনলাইন ইউনিভার্সিটি অব দ্যা পিপলস এ কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা করছে। একই ইউনিভার্সিটিতে মোহাম্মদ উমও পড়াশোনা করছে।
ওই ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের নিজস্ব ওয়েবসাইট ইয়েমোর মাধ্যমে দুজনের পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক হয় এবং তারা দুজনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
সাবরিনার বাবা মোজাফ্ফর হোসেন জানান, পাকিস্থানি ছেলের সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিয়েছি, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ছেলে এসে মেয়েকে নিয়ে যবে।
নারায়ণগঞ্জ বাণী২৪ঃ অনলাইন ইউনিভার্সিটিতে লেখাপড়ার ফাকে বাংলাদেশি যুবতীর সাথে পাকিস্থানি যুবকের প্রেমের সম্পর্ককে পারিবারিক ভাবে অনলাইনে বিয়ের মাধ্যমে পুর্ণতা দিয়েছে উভয়ের পরিবার।
২১ মে বৃহষ্পতিবার জয়পুরহাট পৌর শহরের কাশিয়াবাড়ি এরাকায় নিজ বাড়িতে বাংলাদেশের মেয়ে মুরসালিন সাবরিনার সাথে পাকিস্থানি নাগরিক মোহাম্মদ উম এর বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশি মেয়ে মুরসালিন সাবরিনা জয়পুরহাট জেলার কাশিয়াবাড়ি এলাকার ব্যাংক কর্মকর্তা মোজাফ্ফর হোসেনের মেয়ে এবং মোহম্মদ উম পাকিস্থানের পাঞ্জাব প্রদেশের সবজি ও ফল ব্যবসায়ী বিল্লাল হোসেনের ছেলে।
সাবরিনার পরিবারিক সুত্রে জানা যায়,ূ সাবরিনা ২০১৮ সাল থেকে আমেরিকার অনলাইন ইউনিভার্সিটি অব দ্যা পিপলস এ কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়াশোনা করছে। একই ইউনিভার্সিটিতে মোহাম্মদ উমও পড়াশোনা করছে।
ওই ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের নিজস্ব ওয়েবসাইট ইয়েমোর মাধ্যমে দুজনের পরিচয় হয়। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক হয় এবং তারা দুজনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
সাবরিনার বাবা মোজাফ্ফর হোসেন জানান, পাকিস্থানি ছেলের সাথে আমার মেয়ের বিয়ে দিয়েছি, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ছেলে এসে মেয়েকে নিয়ে যবে।