নারায়ণগঞ্জ বাণী২৪.কমঃ মানব দেহের বিপাকক্রিয়ায় তৈরি সব বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে কিডনি দিয়ে বের হয়ে যায়। তা জানা সত্তেও কিডনি প্রতি রয়েছে অনিয়ম। সাধারন কিছু অনিয়মের জন্য নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কিডনি।
কিডিনি রক্ষার প্রধান ৬ টি নিয়ম তুলেধরা হল।
১) পানিঃ কিডনি পরিস্কার রাখার প্রধান উপাদান হল পানি। কিডনি দিয়ে বিপাকক্রিয়ায় তৈরি সব বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। পরিমান মত পানি পান না করলে পদার্থ কিডনিতে থেকে যায়। তাতে কিডনি মারত্বক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের প্রতিদিন কমপক্ষে ৬-৭ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন।
২) ব্যথার নাশক ঔষধঃ ব্যথা নাশস ঔষধ সেবন কিডনির মারত্বক ক্ষতি করে।অধিক পরিমানে ব্যথা নাশক ঔষধ সেবনের কারনে কিডনির কোষ গুলো অকেজ হয়ে পরে। সাধারনত মাথা ব্যথার কারনে প্রচুর ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন করা হয়ে থাকে। কারনে অকারনে যত সম্ভব ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন।
৩) মদ্যপানঃ মদ্যপানের কারনে কিডনি সবচেয়ে বেসি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অ্যালকোহল কিডনির কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে কিডনি নষ্ট করে দেয়।
৪) লবন ঃ কাচা লবন কিডনির জন্য ক্ষতিকর । তাই আলাদা করে খাবারের সাথে লবন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। লবনে থাকে অতিরিক্ত সোডিয়াম ।কিডনি অতিরিক্ত সোডিয়াম আমাদের দেহ থেকে নিষ্কাশন করতে পারে না।
৫) শাক-শবজি কম খাওয়াঃ আমরা গোস্ত ক্ষেতে বেসি পছন্দ করি। অধিক হারে গোসস্ত না খেয়ে শাক-শব্জি খাওয়া প্রয়োজন। তাই কিডনি ভাল রাখতে অধিক পরিমানে শাক=শব্জি খান।
৬) দাড়িযে প্রশ্রাব করাঃ দাড়িয়ে প্রশ্রাব করার কারনে কিডনিতে কোন চাপ অনুভুত হয়না। এর কারনে প্রশ্রাবে থাকা সকল বর্জ্য পদার্থ কিডনিতে থেকে যায়। আর তাই কিডনিতে দেখা দেয় ক্যানসার। র্ধমিয় ভাবেও দারিয়ে প্রশ্রাব করা কবিরা গুনাহ।